Rumored Buzz on একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

বিড়াল খুব প্রেমময় একটি পোষা প্রাণী হয়ে থাকে এর মতো মৃন্ময় আর কোন প্রাণী হয় না। বিড়ালকে খুব সহজেই পোষ মানানো যায়। একে প্রশিক্ষিত করাও খুব সহজ। এছাড়া বিড়ালের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম হয়ে থাকে।

✓✓ বিড়ালের ওজন অনুযায়ী বিড়ালের বয়স নির্ধারণ করা যেতে পারে। কারণ বিভিন্ন বয়সী বিড়ালের ওজন বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।

ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ডোসা ‘মেকিং রাউন্ডস উইথ অস্কার: দ্য এক্সট্রাঅর্ডিনারি গিফট অফ অ্যান অর্ডিনারি ক্যাট’ নামে একটি বইও লেখেন। সেখানে তিনি জানান মৃত্যুপথযাত্রী রোগীর পরিজন ও তাঁদের পরিচর্যাকারীদের কাছে অস্কারের গুরুত্ব যে বিপুল, সে কথাই তিনি তুলে ধরতে চান।অস্কারের যখন ছ’মাস বয়স, তখন থেকেই সে এমন রোগীদের বিছানায় উঠে ঘুমোতে শুরু করে, যাঁরা কয়েক দিন পরেই মারা যাবেন। অস্কারের এই বৈশিষ্ট্য লক্ষ করেন সেই নার্সিংহোমের এক কর্মী।

বিড়াল চোখের সমস্যার চিকিৎসা নির্ভর করে মূল সমস্যার উপর। সমস্যা অনুযায়ী চোখে চিকিৎসা করলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায়।

প্রাকৃতিক ইন্টারনেট: যে ইন্টারনেট ব্যবহার করে উদ্ভিদেরা

বেঙ্গল বিড়ালের আকারের বিকাশের জন্য পুষ্টিও অপরিহার্য। একটি সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান তাদের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের পেশী ভর বজায় রাখতে এবং তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করার জন্য তাদের উচ্চ মানের প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন।

এখানে আপনি আগে তৈরি সমস্ত সংগ্রহ পাবেন।

শহরবাসীদের অনেকেই পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালেন। এটি বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গৃহপালিত প্রাণী। বিড়াল খুবই আরামপ্রিয় একটি প্রাণী। বাংলাদেশে একে ‘বাঘের মাসি‘ বলে ডাকা হয়। অনেকে বিড়াল পোষেন ইঁদুর মারার জন্য। তাছাড়া দুধ, মাছ, মাংস বিড়ালের প্রিয় খাবার। এরা খুবই নিঃশব্দে চলাফেরা করতে পারে। কারণ এদের পায়ের নীচে খুব নরম মাংসপিণ্ড থাকে।

পুরুষ বিড়ালের তুলনায় মহিলা বিড়াল আকারে ছোট হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক গার্হস্থ্য বিড়ালের ওজন হতে পারে চার এবং পাঁচ কেজি।

বাঙালিকে সংকর জাতি বলা হয় কেন । বাঙালি সংকর জাতি ব্যাখ্যা কর

অনেক সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও বিড়ালের শরীরে উকুন দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে গোসল করার পর বিড়ালের জন্য একটি বিশেষ ধরনের স্প্রে পাওয়া যায় এটি ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। 

বেঙ্গল বিড়াল একটি অনন্য এবং কৌতুকপূর্ণ জাত যা যে কোনও পরিবারে একটি দুর্দান্ত সংযোজন করে তোলে। তাদের আকারের সম্ভাব্যতা বোঝা এবং তাদের প্রয়োজনের যত্ন নেওয়া তাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বৈজ্ঞানিক নামটি একটি নির্দিষ্ট প্রজাতিকে সুনির্দিষ্টভাবে সনাক্ত করা এবং একটি সুসংগত বৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাস স্থাপন করা সম্ভব করে তোলে। প্রজাতিকে একটি বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়ার মাধ্যমে, সারা বিশ্বের বিভিন্ন বিড়াল প্রজাতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা এবং তথ্য ভাগ করা সহজ।

প্রাণীটি পোষার আগে আপনাকে অবশ্যই এর বৈশিষ্ট্য এর খাদ্যাভ্যাস এবং অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে জানতে হবে। আশা করি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনি এ বিষয়গুলো সম্পর্কে সুন্দরভাবে ধারণা একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত পেয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *